1. admin@nayeralo.com : News :
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ০২:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজশাহীতে বিএসটিআই’র এর উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে পালিত হয়েছে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস রাজশাহী মহানগরীতে বিএসটিআই’র অভিযানে ০৩টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের কার্যক্রম গ্রহণ রংপুরে বর্ণিল আয়োজনে বিশ্ব মান দিবস পালিত বিএসটিআই, রংপুর কর্তৃক ১টি অবৈধ মশার কয়েল ফ্যাক্টরি সিলগালা এবং সীলগালাকৃত প্রতিষ্ঠান এর সীলগালা ভাঙ্গার জন্য নিয়মিত মামলা আলামত জব্দ সিঙ্গাপুরে সূর্যাস্ত দেখার ৩টি চমৎকার জায়গা গো-খাদ্য ও দুধে ক্ষতিকর কেমিক্যাল! সাইপ্রাসে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত ‘ভারতের সাধারণ মানুষও পাকিস্তানের সঙ্গে খেলতে চায়’ মাশরাফি-পাইলটদের সঙ্গে সাবেক সতীর্থ রোকন প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেটের দলবদল পেছাল ছয় দিন

অরিত্রির আত্মহত্যা : শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১৮ মার্চ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২২
  • ২৪৭ বার পঠিত

ভিকারুননিসার শিক্ষার্থী অরিত্রি অধিকারীকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেয়ার অভিযোগে অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌসসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে জন্য আগামী ১৮ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে মামলা তদন্ত সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরী এ দিন ধার্য করেন।

গত ৩ ডিসেম্বর রাজধানীর শান্তিনগরের নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয় শিক্ষার্থী অরিত্রি। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল (ঢামেক) কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ভিকারুননিসার বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে।

ঘটনার পরদিন রাজধানীর পল্টন থানায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস, প্রভাতী শাখার প্রধান জিনাত আক্তার ও শ্রেণি শিক্ষিকা হাসনা হেনার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা দায়ের করেন অরিত্রির বাবা দিলীপ অধিকারী।

মামলার এজাহারে অরিত্রির আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে বলা হয়, অরিত্রির স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল। গত ২ ডিসেম্বর সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষা চলার সময় তার কাছে একটি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এ জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ আমাদের ডেকে পাঠায়। ৩ ডিসেম্বর স্কুলে গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ আমাদের জানায়, অরিত্রি মোবাইল ফোনে নকল করছিল, তাই তাকে বহিষ্কারের (টিসি) সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ আমার মেয়ের সামনে আমাকে অনেক অপমান করে। এই অপমান এবং পরীক্ষা আর দিতে না পারার মানসিক আঘাত সইতে না পেরে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয় অরিত্রি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত : ‘ন্যায়ের আলো’ তে প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।  
Created By Soma IT Solution