1. admin@nayeralo.com : News :
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাজশাহীতে বিএসটিআই’র এর উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে পালিত হয়েছে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস রাজশাহী মহানগরীতে বিএসটিআই’র অভিযানে ০৩টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের কার্যক্রম গ্রহণ রংপুরে বর্ণিল আয়োজনে বিশ্ব মান দিবস পালিত বিএসটিআই, রংপুর কর্তৃক ১টি অবৈধ মশার কয়েল ফ্যাক্টরি সিলগালা এবং সীলগালাকৃত প্রতিষ্ঠান এর সীলগালা ভাঙ্গার জন্য নিয়মিত মামলা আলামত জব্দ সিঙ্গাপুরে সূর্যাস্ত দেখার ৩টি চমৎকার জায়গা গো-খাদ্য ও দুধে ক্ষতিকর কেমিক্যাল! সাইপ্রাসে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত ‘ভারতের সাধারণ মানুষও পাকিস্তানের সঙ্গে খেলতে চায়’ মাশরাফি-পাইলটদের সঙ্গে সাবেক সতীর্থ রোকন প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেটের দলবদল পেছাল ছয় দিন

সাত বছরে সাগর-রুনি হত্যার যতটুকু রহস্য উদঘাটিত

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২২
  • ৩০৬ বার পঠিত

আজ (১১ ফেব্রুয়ারি) সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার সাত বছর পূর্ণ হলো। ২০১২ সালের এই দিনে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় খুন হন তারা। এই সাত বছরেও মামলাটির তদন্ত শেষে করতে পারেনি তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাব।

আদালতের নির্দেশে দুই বছর আগে (২০১৭ সালের ৩ মার্চ) মামলার তদন্তের অগ্রগতির বিষয় একটি প্রতিবেদন জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন আহম্মদ। এরপর আর কোনো অগ্রগতির প্রতিবেদনও দেয়া হয়নি। বর্তমানে র‌্যাবের আরেক সহকারী পুলিশ সুপার মামলাটি তদন্ত করছেন।

সর্বশেষ অগ্রগতি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মামলার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী সাগর-রুনির একমাত্র ছেলে মাহির সরোয়ার মেঘকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার জবানবন্দি (১৬১ ধারায়) নেয়া হয়েছে। তদন্তকালে বনানী থানার একটি হত্যা মামলায় সন্দিগ্ধ আসামি বকুল মিয়া, খায়রুল হাছান, রফিকুল ইসলাম, মিন্টু ও আবু সাঈদকে এই মামলায় (সাগর-রুনি হত্যা মামলা) জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার দেখিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ ছাড়া সন্দিগ্ধ আসামি তানভীর আহাম্মদ, পলাশ রুদ্র পাল ও এনাম আহম্মেদকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত আছে।

গতানুগতিক তদন্তের বাইরে গিয়ে অত্যাধুনিক তদন্ত পদ্ধতি ও বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ প্রাপ্তির লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুইটি অত্যাধুনিক ল্যাবকে এ তদন্তের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। বেশ কিছু আলামত ডিএনএ পরীক্ষার জন্য সেখানে পাঠানো হয়েছে। ল্যাব দুটি হতে প্রাপ্ত ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদন বিস্তারিত পর্যালোচনা করে তদন্ত করা হচ্ছে।

ঘটনাস্থল থেকে চুরি যাওয়া ল্যাপটপ বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে কি না এ ব্যাপারে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যানের বরাবর পত্র দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ল্যাপটপ ব্যবহৃত হচ্ছে কি না এ ব্যাপারে পত্রালাপ অব্যাহত আছে। এ সংক্রান্ত অনুসন্ধান অব্যাহত আছে। চুরি যাওয়া ল্যাপটপ কখনও ব্যবহার করা হলে তার তথ্য পাওয়া যেতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত : ‘ন্যায়ের আলো’ তে প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।  
Created By Soma IT Solution